Industrial Engineers Association Of Bangladesh (IEAB)

 

গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ

০৪ (চার) টি শিল্প বিভাগ এবং ১০ (দশ) টি সাধারণ বিভাগ মোট ১৪ (চৌদ্দ) টি সাংগঠনিক বিভাগের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাপী আইইএবি এর সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিব্যাপ্ত / পরিচালিত হচ্ছে। আইইএবি এর ০৪ (চার) টি শিল্প বিভাগের মধ্যে গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ আইইএবি এর অন্যতম ০১ (এক) টি শিল্প বিভাগ।

আইইএবি এর ১৪ ( চৌদ্দ) টি সাংগঠনিক বিভাগে আইইএবি এর জাতীয় প্রেসিডিয়াম কাউন্সিল থেকে ০১ ( এক ) জন করে সদস্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে আছেন। সেই মোতাবেক, গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের জন্য জাতীয় প্রেসিডিয়াম কাউন্সিল থেকে ০১ ( এক ) জন সদস্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে আছেন। গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের ০৮ (আট) টি সাংগঠনিক কাঠামো থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলরগণের সমন্বয়ে গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের বিভাগীয় কমিটি (Divisional Committee) গঠিত হয়েছে / হবে। গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের বিভাগীয় কমিটির সদস্য সংখ্যা ০৯ (নয়) জন। কাউন্সিলরদের মধ্যে একজন চীফ কাউন্সিলর থাকবে। গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রেসিডিয়াম সদস্য গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগীয় কমিটির সভাপতির ভুমিকা পালন করবেন এবং গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের চীফ / প্রধান কাউন্সিলর গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদকের ভুমিকা পালন করবেন। উল্লেখ্য যে, গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের সাংগঠনিক কার্যক্রম বিশেষ তদারকি ও ত্বরান্বিত করতে আইইএবি এর জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি থেকে ০১ ( এক) জন সদস্য বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে আছেন / থাকবেন। আইইএবি এর ইতিহাসে জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি থেকে গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের জন্য প্রথম বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য হলেন প্রকৌঃ জাহাঙ্গীর আলম তুষার।

গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী একটি বিভাগ। প্রকৌঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ থেকে নির্বাচিত / মনোনীত প্রথম প্রেসিডিয়াম মেম্বার। প্রকৌঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম ব্যক্তিগত কারণে অব্যহতি নিলে পরবর্তীতে প্রকৌঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ থেকে প্রেসিডিয়াম মেম্বার নির্বাচিত / মনোনীত হন। অপরদিকে, প্রকৌঃ মোঃ মেহেদী হাসান গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ থেকে নির্বাচিত / মনোনীত প্রথম চীফ কাউন্সিলর ছিলেন। প্রকৌঃ মোঃ মেহেদী হাসান ব্যক্তিগত কারণে অব্যহতি নিলে পরবর্তীতে প্রকৌঃ মোঃ মঈনুল ইসলাম গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের চীফ কাউন্সিলর নির্বাচিত / মনোনীত হন। প্রকৌঃ মোঃ মেহেদী হাসান, প্রকৌঃ মোতাহের হোসেন, প্রকৌঃ তরিকুল ইসলাম, প্রকৌঃ শামীম রেজা, প্রকৌঃ ফারুক আহমেদ, প্রকৌঃ আব্দুল্লাহ মন্ডল, প্রকৌঃ মোঃ নাজমুল হাসান ও প্রকৌঃ মোঃ মঈনুল ইসলাম হলো আইইএবি এর ইতিহাসে গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের বিভিন্ন কাঠামো থেকে প্রথম নির্বাচিত/মনোনীত কাউন্সিলর।

গাজীপুর-টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত। সরকারী প্রশাসনিকভাবে গাজীপুর এবং টাঙ্গাইল উভয় জেলা ঢাকা বিভাগের একটি অংশ।  

গাজীপুর ও টাঙ্গাইল এর প্রত্নতাত্তিক নিদর্শন ও দর্শনীয় স্থান সমুহঃ-  ভাওয়াল রাজবাড়ী, বলধার জমিদার বাড়ী, প্রাচীন রাজধানী ইন্দ্রাকপুর, বলিয়াদী জমিদার বাড়ী, কাশিমপুর জমিদার বাড়ী, সেন্ট নিকোলাস চার্চ, ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, নুহাস পল্লী, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, মন পুড়া পার্ক, বড় ভূঁইয়া বাড়ী, শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ী, নুহাশ পল্লী, জল ও জঙ্গলের কাব্য, জলেশ্বরী রিসোর্ট, সাহেব বাড়ি রিসোর্ট, সীগাল রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট, ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী, আরশিনগর হলিডে রিসোর্ট, একডালা দুর্গ, বেলাই বিল, ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট, স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট, হাসনাহেনা রিসোর্ট, ঢাকা রিসোর্ট, সাবাহ গার্ডেন রিসোর্ট, নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট,  সোহাগ পল্লী পার্ক ও রিসোর্ট, ছুটি রিসোর্ট, অঙ্গনা রিসোর্ট, রাঙ্গামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট, আনন্দ রিসোর্ট, পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি, করটিয়া জমিদার বাড়ি, মহেরা জমিদার বাড়ি, আতিয়া মসজিদ, মোকনা জমিদার বাড়ি, পাকুল্লা মসজিদ, নাগরপুর চৌধুরী বাড়ী, পীরগাছা রাবার বাগান, সাগরদীঘি, যমুনা সেতু, ধনবাড়ি মসজিদ, ২০১ গম্বুজ মসজিদ, ধনবাড়ি নবাব মঞ্জিল, এলেঙ্গা রিসোর্ট এবং বঙ্গবন্ধু সেতু রিসোর্ট ইত্যাদি।

গাজীপুর-ট্ঙ্গাইল শিল্প বিভাগের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাষানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারী সা’দত কলেজ, ভারতেশ্বরী হোমস, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারী কলেজ, টঙ্গী কলেজ, টাঙ্গাইল টেক্সটাইলস ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টাঙ্গাইল পলিটেকনিক ইনস্টিটিটিউট সহ অনেক নতুন ও প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ।ঠান এই বিভাগে রয়েছে।

বিশেষভাবে গাজীপুরঃ অবস্থানগত কারণে এটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ শ্রেণীভুক্ত জেলা। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্লেষে কালোত্তীর্ণ মহিমায় আর বর্ণিল দীপ্তিতে ভাস্বর অপার সম্ভাবনায় ভরপুর গাজীপুর জেলা। মোগল – ব্রিটিশ – পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে গাজীপুরের রয়েছে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টংগীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও সরকার স্বীকৃত একমাত্র জাতীয় উদ্যান ভাওয়াল গড় ও এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় সাফারি পার্ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক গাজীপুরে অবস্থিত। বাংলাদেশের একমাত্র টাকশাল বা টাকা তৈরির কারখানা, যেখানে দেশের সকল টাকা তৈরি করা হয় তা গাজীপুরে অবস্থিত। বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র কারখনা গাজীপুরে অবস্থিত। বাংলাদেশের ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার গাজীপুরে অবস্থিত। গাজীপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট ও বাংলাদেশ তুলা গবেষণা ইন্সটিটিউট অবস্থিত। এছাড়াও বাংলাদেশের একমাত্র সমরাস্ত্র কারখানা গাজীপুর জেলায় অবস্থিত।

বর্তমান যুগ তথ্য ও প্রযুক্তির যুগ। এই তথ্য ও প্রযুক্তিতে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করতে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি স্থাপন করা হয়। বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি হলো তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশ সরকারের একটি অবকাঠামোগত সুবিধা প্রদানকারী উচ্চ প্রযুক্তিমূলক বাণিজ্যিক অঞ্চল। ২০১০ সালে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে বেকারত্ব হ্রাস ও আর্থ-সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করে। বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি হল বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের প্রথম প্রকল্প। সব মিলিয়ে ৬টি প্রকল্প এখন নির্মাণাধীন আছে। বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির আদি নাম ছিল “কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক”। পরে ২০১৬ সালে এর নাম বদলে “বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি” রাখা হয়। চালু হবার পরে এখানে বহু শত কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ, বহু শত কোটি ডলারের সফটওয়্যার রপ্তানি এবং হাজার হাজার যুবকের কর্মসংস্থান হবে / হচ্ছে।

১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা পর্বে গাজীপুরেই সংঘটিত হয় প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। গাজীপুরে রয়েছে জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তরসহ ১৯টি কেপি আই, ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়, ১টি ক্যান্টনমেন্ট ও দেশের একমাত্র হাইটেক পার্কসহ বহু সংখ্যক সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ক্ষুদ্র/মাঝারী ও ভারী শিল্প কারখানাসহ দেশের তৈরী পোশাক শিল্পের বিরাট অংশ। গাজীপুর সিটি করপোরেশন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সিটি করপোরেশন, যার আয়তন ৩৩০ বর্গকিমি। অনেকগুলি ভারী এবং মাঝারি শিল্প এলাকা নিয়ে গাজীপুর শহর গড়ে উঠেছে। প্রায় ৩০ হাজার শিল্প প্রতিষ্ঠান গাজীপুর মহানগর এলায় অবস্থিত। গাজীপুর মহানগর ছাড়াও গাজীপুর জেলার প্রতিটি উপজেলা শিল্প সমৃদ্ধ। গাজীপুরের মধ্যেই দেশের ৭৫ শতাংশ গার্মেন্টস শিল্প অবস্থিত। গাজীপর জেলাকে তৈরী পোষাক শিল্পের প্রধান ফটক বলা হয়। টঙ্গী বিসিক শিল্প নগরী বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল ও ব্যস্ততম একটা শিল।প নগরী। এই শিল্প নগরীতে ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প কারখানার পরিবর্তে এখন তৈরী পোষাক শিল্প / গার্মেন্টস-পল্লিতে পরিণত হয়েছে। শতভাগ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক ও এর আনুষঙ্গিক শিল্পকারখানায় সমৃদ্ধটঙ্গী বিসিক শিল্প এলাকা। বহুতল ভবনে এসব আধুনিক শিল্পকারখানা। এর ফলে টঙ্গী বিসিক সারা দেশের মধ্যে অন্যতম অনুসরণীয় বিসিকে পরিণত হয়েছে। শিল্প ক্যাটাগরির সকল ধরনের কারখানা গাজীপুর জেলায় খোঁজে পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে শিল্প সমৃদ্ধ জেলা বলতে সবার প্রথমে গাজীপুরের নামই চলে আসে। বর্তমানে গাজীপুরে সরকারী উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে  “শ্রীপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল / শিল্প অঞ্চল” এবং বেসরকারী উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে “ বে ইকোনমিক জোন”।

বিশেষভাবে টাঙ্গাইলঃ ১৯৬৯ সালে, টাঙ্গাইল মহকুমা তার ৯৭৫ বর্গকিলোমিটার এবং ময়মনসিংহ সদর মহকুমা থেকে ২৪৩৯ বর্গকিলোমিটার জমি থেকে টাঙ্গাইল জেলা তৈরি করে। উপজেলার সংখ্যানুসারে টাঙ্গাইল বাংলাদেশের একটি “এ”শ্রেণীভুক্ত জেলা। টাঙ্গাইল আয়তনের ভিত্তিতে সরকারী প্রশাসনিক বিভাগ ঢাকা বিভাগের সর্ববৃহৎ এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে ২য় সর্ববৃহৎ জেলা। টাঙ্গাইল জেলা তাতেঁর শাড়ি, মসলিন শাড়ি ও জামদানি শাড়ির জন্য বিখ্যাত। তন্মধ্যে জামদানি টিকে থাকলেও মসলিন শুধু এখন ইতিহাসের সামগ্রী। তবে মসলিন ও জামদানির পর বাংলাদেশের বস্ত্র খাতে টাঙ্গাইল শাড়ি নতুনমাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছে। টাঙ্গাইল তাতেঁর শাড়ি এর মধ্যে অন্যতম। টাঙ্গাইল জেলার তাঁত শিল্প সেই সর্ব বৃহৎ শিল্পের অন্যতম অংশীদার। শাড়ি ছাড়াও টাঙ্গাইলের লুঙ্গি, গামছা ইত্যাদি তৈরি হয়। মৃৎ শিল্প,  বাঁশ ও বেত শিল্প, কাঠ শিল্প এবং মিষ্টান্ন শিল্প জন্যও টাঙ্গাইল জেলার খ্যাতি আছে।

মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সহ অনেক দেশ বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্ম ভিটা এই টাঙ্গাইল জেলায়।

টাঙ্গাইল জেলায় একটা সময় ভারী / মাঝারি শিল্পের আধিক্য তেমন না থাকলেও বর্তমানে টাঙ্গাইল জেলায় বহু মাল্টি-ন্যাশন্যাল কোম্পানী / গ্রুপ কোম্পানী শিল্প কমপ্লেক্স গড়ে তোলেছে। ছোট ও মাঝারী শিল্পের পরিধিও সময়ের পরিক্রমায় সম্প্রসারিত হচ্ছে। দিন দিন শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। টাঙ্গাইল গাজীপুর জেলার পাশের জেলা হওয়ায় শিল্প উন্নতির প্রভাব টাঙ্গাইল জেলাতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। বলতে গেলে টাঙ্গাইল জেলাও এখন শিল্প সমৃদ্ধ জেলা। বর্তমানে টাঙ্গাইলের ভুঁয়াপুরে সরকারী উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে “টাঙ্গাইল অর্থনৈতিক অঞ্চল / শিল্প অঞ্চল”

শিল্প বানিজ্য / শিল্প ঐতিহ্য/ শিল্প ঘনত্ব কে প্রাধান্য দিয়ে গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের অধীনে কয়েকটি শিল্প ইউনিট গঠন করা হয়েছে। বিভিন্ন শিল্প ইউনিটের অধীনে বিভিন্ন উপ-শিল্প ইউনিট গঠন করা হয়েছে। শিল্প ইউনিট গুলো জেলা কাঠামোর সমমান এবং উপ-শিল্প ইউনিটগুলো উপজেলা কাঠামোর সমমান।

আইইএবি এর গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগ এর অধীনস্ত সাংগঠনিক কাঠামোগুলো নিন্মে বর্ণিত হলো। যেমনঃ- ১। টাঙ্গাইল জেলা ২। মির্জাপুর-সখীপুর শিল্প ইউনিট ৩। কালিয়াকৈর শিল্প ইউনিট ৪। কালিগঞ্জ শিল্প ইউনিট ৫। কাপাসিয়া শিল্প ইউনিট ৬। মাওনা-শ্রীপুর শিল্প ইউনিট ৭। গাজীপুর মহানগর এবং ৮। গাজীপুর সদর উপজেলা শিল্প ইউনিট।

আইইএবি এর গাজীপুর-টাঙ্গাইল শিল্প বিভাগের জেলা / মহানগর / শিল্প ইউনিটগুলোর এর অধীনস্ত সাংগঠনিক কাঠামোগুলো নিন্মে বর্ণিত হলো। যেমনঃ-

টাঙ্গাইল জেলা এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। টাঙ্গাইল সদর উপজেলা ২। বাসাইল উপজেলা ৩। ভূঞাপুর উপজেলা ৪। দেলদুয়ার উপজেলা ৫। ধনবাড়ী উপজেলা ৬। ঘাটাইল উপজেলা ৭। গোপালপুর উপজেলা ৮। কালিহাতী উপজেলা ৯। মধুপুর উপজেলা ১০। নাগরপুর উপজেলা ১১। টাঙ্গাইল পৌরসভা ১২। কালিহাতী উপজেলা ১৩। এলেঙ্গা পৌরসভা ১৪। বাসাইল পৌরসভা ১৫। ভূয়াপুর পৌরসভা ১৬। দেলদুয়ার পৌরসভা ১৭। ধনবাড়ী পৌরসভা ১৮। ঘাটাইল পৌরসভা ১৯। গোপালপুর পৌরসভা ২০। মধুপুর পৌরসভা এবং ২১ নাগরপুর পৌরসভা।

মির্জাপুর-সখীপুর শিল্প ইউনিট এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। মির্জাপুর উপজেলা, ২। মির্জাপুর পৌরসভা, ৩। মিজাপুর উপ-শিল্প ইউনিট-১, ৪। মিজাপুর উপ-শিল্প ইউনিট-২, ৫। মিজাপুর উপ-শিল্প ইউনিট-৩, ৬। সখীপুর উপজেলা, ৭। সখীপুর পৌরসভা, ৮। সখীপুর উপ-শিল্প ইউনিট-১, ৯। সখীপুর উপ-শিল্প ইউনিট-২, এবং ১০। সখীপুর উপ-শিল্প ইউনিট-৩।

কালিয়াকৈর শিল্প ইউনিট এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। কালিয়াকৈর পৌরসভা, ২। কালিয়াকৈর উপ-শিল্প ইউনিট-১, ৩। কালিয়াকৈর উপ-শিল্প ইউনিট-২, ৪। কালিয়াকৈর উপ-শিল্প ইউনিট-৩, এবং ৫। কালিয়াকৈর উপ-শিল্প ইউনিট-৪।

কালিগঞ্জ শিল্প ইউনিট এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। কালীগঞ্জ পৌরসভা, ২। কালীগঞ্জ উপ-শিল্প ইউনিট-১, ৩। কালীগঞ্জ উপ-শিল্প ইউনিট-২, ৪। কালীগঞ্জ উপ-শিল্প ইউনিট-৩, এবং ৫। কালীগঞ্জ উপ-শিল্প ইউনিট-৪।

কাপাসিয়া শিল্প ইউনিট এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। কাপাসিয়া পৌরসভা, ২। কাপাসিয়া উপ-শিল্প ইউনিট-১, ৩। কাপাসিয়া উপ-শিল্প ইউনিট-২, ৪। কাপাসিয়া উপ-শিল্প ইউনিট-৩, এবং ৫। কাপাসিয়া উপ-শিল্প ইউনিট-৪।

মাওনা-শ্রীপুর শিল্প ইউনিট এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। শ্রীপুর পৌরসভা, ২। মাওনা উপ-শিল্প ইউনিট ৩। শ্রীপুর উপ-শিল্প ইউনিট-২, ৪। শ্রীপুর উপ-শিল্প ইউনিট-৩, ৫। শ্রীপুর উপ-শিল্প ইউনিট-৪, ৬। শ্রীপুর উপ-শিল্প ইউনিট- ৫।

গাজীপুর মহানগর এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। টঙ্গী উপ-শিল্প ইউনিট, ২। কাশিমপুর উপ-শিল্প ইউনিট, ৩। কোনাবাড়ী উপ-শিল্প ইউনিট, ৪। পূবাইল উপ-শিল্প ইউনিট, ৫। গাছা উপ-শিল্প ইউনিট, ৬। কায়ালটিয়া উপ-শিল্প ইউনিট, ৭। বাসন উপ-শিল্প ইউনিট, 8. গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদর উপ-শিল্প ইউনিট।

গাজীপুর সদর উপজেলা শিল্প ইউনিট এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-

১। গাজীপুর সদর উপজেলা উপ-শিল্প ইউনিট-১, ২। গাজীপুর সদর উপজেলা উপ-শিল্প ইউনিট-২, এবং ৩। গাজীপুর সদর উপজেলা উপ-শিল্প ইউনিট-২।

Gazipur-Tangail Industrial Division

The organizational activities of IEAB are being carried out all over Bangladesh through 04 (four) industrial divisions and 10 (ten) general divisions totaling 14 (fourteen) organizational divisions. Among the 04 (four) industrial divisions of IEAB, Gazipur-Tangail industrial division is one of the important industrial divisions of IEAB.

14 (fourteen) organizational divisions of IEAB have 01 (one) members as incumbents from the National Presidium Council of IEAB. Accordingly, 01 (one) member from National Presidium Council for Gazipur-Tangail industrial division is in charge. The Divisional Committee of Gazipur-Tangail industrial division has been/will be formed by the presidium members in charge of Gazipur-Tangail Industrial Division and councilors selected from 08 (eight) organizational structures of Gazipur-Tangail industrial division. Among the Councilors there will be a Chief Councilor. The presidium member in charge of Gazipur-Tangail industrial division will play the role of President of Gazipur-Tangail industrial Divisional Committee and Chief Councilor of Gazipur-Tangail will play the role of General Secretary of Gazipur-Tangail industrial Divisional Committee. The number of members of the Divisional committee of Gazipur-Tangail industrial division is 09 (Nine). It is noted that 01 (one) member from the National Steering Committee of IEAB is specially assigned to supervise and accelerate the organizational activities of Gazipur-Tangail industrial division. In the history of IEAB, Engr. Jahangir Alam Tushar is the first special responsible member for Gazipur-Tangail industrial Division from the National Steering Committee, IEAB.

Gazipur-Tangail Industrial Division is an organizationally strong division. Engr. Md. Shahidul Islam is the first elected / nominated presidium member from Gazipur-Tangail Industrial Division. Engr. Md. Shahidul Islam retired due to personal reasons, then Engr. Md. Rofiqul Islam was elected/nominated as Presidium Member from Gazipur-Tangail Industrial Division. On the other hand, Engr. Md. Mehdi Hasan was the first elected/nominated Chief Councilor from Gazipur-Tangail Industrial Division. Engr. Md. Mehedi Hasan retired due to personal reasons, then Engr. Md. Mainul Islam was elected / nominated as Chief Councilor of Gazipur-Tangail Industrial Division. Engr. Mehedi Hasan, Engr. Motaher Hossain, Engr. Tariqul Islam, Engr Shamim Reza, Engr. Faruk Ahmed, Engr. Abdullah Mondol, Engr. Md. Nazmul Hasan and Engr. Md. Mainul Islam are the first elected / nominated Councilors from various structures of Gazipur-Tangail Industrial Division in the history of IEAB.

Gazipur-Tangail district is located in the central part of Bangladesh. The government administratively, both Gazipur and Tangail districts are a part of Dhaka Division.

Gazipur and Tangail archaeological monuments and places of interest include: –Bhawal Rajbari, Baldhar Zamindar Bari, Ancient Capital Indrakpur, Baliadi Zamindar Bari, Kashimpur Zamindar Bari, St Nicholas Church, Bhawal National Park, Nuhas Palli, Bangabandhu Safari Park, Man Pura Park, Bara Bhuiyan Bari, Srifaltali Zamindar Bari, Nuhas Palli, Water And Jungle Poetry, Jaleshwari Resort, Saheb Bari Resort, Seagull Resort & Picnic Spot, Bhawal Raj Cremation Spot, Arshinagar Holiday Resort, Ekdala Fort, Belai Bill, Dream Square Resort, Spring Valley Resort, Hasnahena Resort, Dhaka Resort, Sabah Garden Resort, Nakshatrabari Resort, Sohag Palli Park & Resort, Chuchi Resort, Angana Resort, Rangamati Water Front Resort, Anand Resort, Pakutia Zamindar House, Kartia Zamindar House, Mahera Zamindar House, Atia Mosque, Mokna Zamindar House, Pakulla Mosque, Nagarpur Chowdhury House, Peergacha Rubber Bagan, Sagardighi, Yamuna Bridge, Dhanbari Mosque, 201 Dome Mosque, Dhanbari Nawab Manzil, Elenga Resort and Bangabandhu Bridge Resort etc.

Gazipur-Tongail Industrial Division Educational Institution: Many old and new educational institutes are located in this division including Dhaka University of Engineering & Technology, National University, Bangladesh Open University, Bangabandhu Digital University, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Agricultural University, Maulana Bhashani University of Science and Technology, Government Sa’dat College, Bharateshwari Homes, Bhawal Badre Alam Government College, Tongi College, Tangail Textiles Engineering College, Tangail polytechnic institutes.

Especially Gazipur: Due to its location, it is a special category district of Bangladesh.

Gazipur district is full of immense potential in the combination of history and tradition with black glory and colorful glow. Gazipur has played a heroic role in various movements and struggles during the Mughal-British-Pakistan period. The World Ijtema, the second largest gathering in the Muslim world, was held on the banks of the Turag River in Tongir. Bhawal Garh, the largest and only government-recognized national park in Bangladesh and Bangabandhu Sheikh Mujib Safari Park, the largest safari park in Asia, is located in Gazipur. Bangladesh’s only mint or money-making factory, where all the country’s money is made, is located in Gazipur. Bangladesh’s only arms factory is located in Gazipur. Kashimpur Central Jail, the largest and most important of the 13 Central Jails in Bangladesh, is located in Gazipur. Bangladesh Agricultural Research Institute, Bangladesh Rice Research Institute and Bangladesh Cotton Research Institute are located in Gazipur. Also, Bangladesh’s only armaments factory is located in Gazipur district.

The present age is the age of information and technology. Bangabandhu Hi-Tech City was established to enrich Bangladesh with this information and technology. Bangabandhu Hi-Tech City is a high-tech commercial zone provided by the Government of Bangladesh in the IT sector. In 2010, the Government of Bangladesh established the Bangladesh Hi-Tech Park Authority with the aim of reducing unemployment and achieving socio-economic prosperity through massive employment in the IT sector. Bangabandhu Hi-Tech City is the first project of Bangladesh Hi-Tech Park Authority. A total of 6 projects are now under construction. The original name of Bangabandhu Hi-Tech City was “Kaliakoir Hi-Tech Park”. Later in 2016 its name was changed to “Bangabandhu Hi-Tech City”. After its launch, there will be/are billions of dollars investment, billions of dollars in software exports and employment of thousands of youths.

On March 19, 1971, the first armed resistance war took place in Gazipur at the beginning of the great liberation war. Gazipur has 19 KPIs, 5 universities, 1 cantonment and the country’s only hi-tech park with the headquarters of various national level institutions, a large number of government, autonomous, private institutions and a large part of the country’s garment industry including small/medium and heavy industries. Gazipur City Corporation is the largest city corporation in Bangladesh, with an area of 330 sq km. Gazipur city is developed with many heavy and medium industrial areas. About 30 thousand industrial establishments are located in Gazipur metropolis. Apart from Gazipur metropolis, every upazila of Gazipur district is rich in industry. 75 percent of the country’s garment industry is located in Gazipur. Gazipur district is said to be the main gateway of readymade garment industry. Tongi BSCIC Industrial City is one of the most successful and busy industrial city of Bangladesh. Instead of small and cottage industries in this industrial city, it has now become a garment industry/garment-village. Tangi is a BSCIC industrial area rich in 100% export-oriented ready-made garments and its ancillary industries. These are modern factories in multi-storied buildings. This has made Tongi BSCIC one of the most followed BSCIC across the country. All types of factories in industrial category can be found in Gazipur district. Gazipur is the most industrial district of Bangladesh. Presently “Sripur Economic Zone/Industrial Zone” is being established in Gazipur by government initiative and “Bay Economic Zone” is established by private initiative.

Especially Tangail: In 1969, Tangail District was created from its 975 sq km of land from Tangail Sub-Division and 2439 sq km from Mymensingh Sadar Sub-Division. According to the number of upazilas, Tangail is an “A” category district of Bangladesh. Tangail is the largest administrative division of Dhaka Division by area and the 2nd largest district by population. Tangail district is famous for tater sarees, muslin sarees and jamdani sarees. Among them, Jamdani survives, but Muslin is now a thing of history. However, after muslin and jamdani, Tangail saree has been able to add a new dimension to the textile sector of Bangladesh. One of the sarees of Tangail Taten sarees. The handloom industry of Tangail district is one of the largest contributors to that industry. Apart from sarees, Tangail’s lungis, towels etc. are made. Tangail district is also famous for pottery industry, bamboo and cane industry, wood industry and confectionery industry.

Many prominent people including the oppressed public leader Maulana Abdul Hamid Khan Bhasani were born in this Tangail district.

Tangail district once did not have a lot of heavy / medium industries, but now many multinational companies / group companies have set up industrial complexes in Tangail district. The scope of small and medium industries is also expanding with time. The number of industrial establishments is increasing day by day. As Tangail is a neighboring district of Gazipur district, the impact of industrial development is also being observed in Tangail district. Tangail district is now an industrial district. Presently “Tangail Economic Zone / Industrial Zone” is being established at Bhuyapur in Tangail under government initiative.

A number of industrial units have been formed under the Gazipur-Tangail Industrial Division with emphasis on industrial trade / industrial heritage / industrial concentration. Various sub-industrial units are formed under various industrial units. Industrial units are equivalent to district structure and sub-industrial units are equivalent to upazila structure.

The organizational structures under Gazipur-Tangail Industrial Division of IEAB are described below. For example: – 1. Tangail District 2. Mirzapur-Sakhipur Industrial Unit 3. Kaliakoir Industrial Unit 4. Kaliganj Industrial Unit 5. Kapasia Industrial Unit 6. Mawna -Sreepur Industrial Unit 7. Gazipur Metropolitan and 8. Gazipur Sadar Upazila Industrial Unit

The organizational structures of Gazipur-Tangail Industrial Industrial Division of IEAB under District / Metropolitan / Industrial Units are described below. For example: –

The organizational structure of IEAB under Tangail District includes: –

  1. Tangail Sadar Upazila 2. Basail Upazila 3. Bhuapur Upazila 4. Delduar Upazila 5. Dhonbari Upazila 6. Ghatail Upazila 7. Gopalpur Upazila 8. Kalihati Upazila 9. Madhupur Upazila 10. Nagarpur Upazila 11. Tangail Municipality 12. Kalihati Municipality 13. Elenga Municipality 14. Basail Municipality 15. Bhuapur Municipality 16. Delduar Municipality 17. Dhonbari Municipality 18. Ghatail Municipality 19. Gopalpur Municipality 20. Madhupur Municipality and 21. Nagarpur Municipality.

The organizational structure of IEAB under Mirzapur-Sakhipur Industrial Unit includes: –

  1. Mirzapur Upazila, 2. Mirzapur Municipality, 3. Mizapur Sub-Industrial Uint-1, 4. Mizapur Sub-Industrial Unit-2, 5. Mizapur Sub-Industrial Unit-3, 6. Sakhipur Upazila, 7. Sakhipur Municipality, 8. Sakhipur Sub-Industrial Uint-1, 9. Sakhipur Sub-Industrial Unit-2, and 10. Sakhipur Sub-Industrial Unit-3.

 

The organizational structure of IEAB under Kaliakoir Industrial Unit includes: –

  1. Kaliakoir Municipality, 2. Kaliakoir Sub-Industrial Unit-1, 3. Kaliakoir Sub-Industrial Unit-2, 4. Kaliakoir Sub-Industrial Unit-3, and 5. Kaliakoir Sub-Industrial Unit-4

The organizational structure of IEAB under Kaliganj Industrial Unit includes: –

  1. Kaliganj Municipality, 2. Kaliganj Sub-industrial Unit-1, 3. Kaliganj Sub-industrial Unit-2, 4. Kaliganj Sub-industrial Unit-3, and 5. Kaliganj Sub-industrial Unit-4.

The organizational structure of IEAB under Kapasia Industrial Unit includes: –

  1. Kapasia Municipality, 2. Kapasia Sub-Industrial Unit-1, 3. Kapasia Sub-Industrial Unit-2, 4. Kapasia Sub-Industrial Unit-3, and 5. Kapasia Sub-Industrial Unit-4

The organizational structure of IEAB under Mawna -Sreepur Industrial Unit includes: –

  1. Sreepur Municipality, 2. Mawna Sub-industrial Unit 3. Sreepur Sub-Industrial Unit-2, 4. Sreepur Sub-Industrial Unit-3, 5. Sreepur Sub-Industrial Unit-4, 6. Sreepur Sub-Industrial Unit-5.

The organizational structure of IEAB under Gazipur Metropolitan includes: –

  1. Tongi Sub-Industrial Unit, 2. Kashimpur Sub-industrial Unit, 3. Konabari Sub-industrial Unit, 4. Pubail Sub-industrial Unit, 5. Gaccha Sub-industrial Unit, 6. Kayaltia Sub-industrial Unit, 7. Bashan Sub-industrial Unit, 8. Gazipur Metropolitan Sadar Sub-Industrial Unit.

The organizational structure of IEAB under Gazipur Sadar Upazila Industrial Unit includes: –

  1. Gazipur Sadar Upazila Sub-Industrial Unit-1, 2. Gazipur Sadar Upazila Sub-Industrial Unit-2, and 3. Gazipur Sadar Upazila Sub-Industrial Unit-2.