বরিশাল বিভাগ, আইইএবি।
০৪ (চার) টি শিল্প বিভাগ এবং ১০ (দশ) টি সাধারণ বিভাগ মোট ১৪ (চৌদ্দ) টি সাংগঠনিক বিভাগের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাপী আইইএবি এর সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিব্যাপ্ত / পরিচালিত হচ্ছে। আইইএবি এর ১০ (দশ) টি সাধারণ সাংগঠনিক বিভাগের মধ্যে বরিশাল বিভাগ আইইএবি এর অন্যতম ০১ (এক) টি সাধারণ সাংগঠনিক বিভাগ।
আইইএবি এর ১৪ ( চৌদ্দ) টি সাংগঠনিক বিভাগে আইইএবি এর জাতীয় প্রেসিডিয়াম কাউন্সিল থেকে ০১ ( এক ) জন করে সদস্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে আছেন। সেই মোতাবেক, বরিশাল বিভাগের জন্য জাতীয় প্রেসিডিয়াম কাউন্সিল থেকে ০১ ( এক ) জন সদস্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে আছেন। বরিশাল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বরিশাল বিভাগের ০৭ ( সাত) টি সাংগঠনিক কাঠামো থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলরগণের সমন্বয়ে বরিশাল বিভাগের বিভাগীয় কমিটি (Divisional Committee) গঠিত হয়েছে / হবে। কাউন্সিলরদের মধ্যে একজন চীফ কাউন্সিলর থাকবে। বরিশাল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রেসিডিয়াম সদস্য বরিশাল বিভাগীয় কমিটির সভাপতির ভুমিকা পালন করবেন এবং বরিশাল বিভাগের চীফ / প্রধান কাউন্সিলর বরিশাল বিভাগীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদকের ভুমিকা পালন করবেন। বরিশাল বিভাগের বিভাগীয় কমিটির সদস্য সংখ্যা ০৮ ( আট) জন। উল্লেখ্য যে, বরিশাল বিভাগের সাংগঠনিক কার্যক্রম বিশেষ তদারকি ও ত্বরান্বিত করতে আইইএবি এর জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি থেকে ০১ ( এক) জন সদস্য বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে আছেন / থাকবেন। আইইএবি এর ইতিহাসে জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি থেকে বরিশাল বিভাগের জন্য প্রথম বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য হলেন প্রকৌঃ জাহাঙ্গীর আলম তুষার।
আইইএবি এর বরিশাল বিভাগ সাংগঠনিকভাবে খুবই শক্তিশালী একটা বিভাগ। প্রকৌঃ মোঃ আল আমিন খাঁন সুমন বরিশাল বিভাগ থেকে নির্বাচিত / মনোনীত প্রথম প্রেসিডিয়াম মেম্বার এবং প্রকৌঃ মোঃ জহিরুল ইসলাম বরিশাল বিভাগ থেকে নির্বাচিত / মনোনীত প্রথম চীফ কাউন্সিলর। প্রকৌঃ মোঃ জহিরুল ইসলাম ব্যক্তিগত কারণে অব্যহতি নিলে পরবর্তীতে প্রকৌঃ মোঃ ফয়জুল কবীর বরিশাল বিভাগের চীফ কাউন্সিলর নির্বাচিত / মনোনীত হন। প্রকৌঃ মোঃ জহিরুল ইসলাম, রোটাঃ প্রকৌঃ মোঃ ফয়জুল কবির, প্রকৌঃ সাকুর রাজীব, প্রকৌঃ খালেদ বিন মাহমুদ (রুবেল), প্রকৌঃ মোঃ ইয়াছিন হোসেন, প্রকৌঃ দীনেশ হালদার প্রিন্স এবং প্রকৌঃ মুরাদ হোসেন সৈকত হলো আইইএবি এর ইতিহাসে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন কাঠামো থেকে প্রথম নির্বাচিত/মনোনীত কাউন্সিলর। এমনকি, আইইএবি এর ইতিহাসে আইইএবি এর ওয়েবসাইট কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট কমিটির নির্বাচিত / মনোনীত সহ-সভাপতি (প্রকৌঃ মোঃ ফয়জুল কবীর) এই বরিশাল বিভাগ, আইইএবি এর একজন গর্বিত সদস্য।
বরিশাল বিভাগ বাংলাদেশের আটটি প্রশাসনিক বিভাগের মধ্যে একটি। বরিশাল বিভাগ বাংলাদেশের সপ্তম প্রশাসনিক বিভাগ। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। ১৯৯৩ সালে দেশের দক্ষিনাঞ্চলের ছয়টি জেলা নিয়ে এই বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জালের ন্যায় নদী ছড়িয়ে আছে; বরিশাল বিভাগেও তেমনই নদ-নদীর সংখ্যা প্রচুর। ব্রজমোহন কলেজ বরিশাল বিভাগের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ১৮৮৯ সালে অশ্বিনীকুমার দত্ত প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে উচ্চ শিক্ষার জন্য বরিশাল বিভাগে দুটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় (বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়), দুইটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় (গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অফ গ্লোবাল ভিলেজ), দুটি সরকারি মেডিকেল কলেজ (শের-এ-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ), একটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ) ও একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ) রয়েছে। এছাড়াও প্রতি জেলায় উচ্চ শিক্ষার জন্য বেশ কয়েকটি কলেজ ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে। ঢাকা বিভাগের ঠিক পিছনে বরিশাল বিভাগ দেশের অন্যতম সাক্ষরতার হার। বাংলার বাঘ শেরে-ই-বাংলা এর জন্মভুমি এই বরিশাল বিভাগে।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এ বিভাগের প্রধান পর্যটন স্পট। এটি দক্ষিণ এশিয়ার দুটি সমুদ্র সৈকতের একটি। যেখানে সমুদ্রে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উভয়ই দেখা যায়। দুর্গা সাগর এ বিভাগের একটি সুন্দর দীঘি, যেখানে প্রতি শীতে প্রচুর অথিতি পাখি আসে।
চাদঁপুর জেলা ইলিশের বাড়ী হিসেবে পরিচিত হলেও বরগুনা জেলাও ইলিশের জেলা হিসেবে বেশ পরিচিত। দেশে ইলিশের মোট উৎপাদনের সিংহভাগ আসে বরগুনা জেলা থেকে। ইলিশ উৎপাদনে বরগুনা জেলা চাঁদপুরের চাইতে কয়েক ধাপ এগিয়ে। এই কারণে বরগুনা জেলাকেও এখন “ইলিশের জেলা” বলা হয়। দেশের প্রায় এক পঞ্চমাংশ ইলিশ বরগুনা জেলা থেকে আহরিত হয়। সারা দেশে যত ইলিশ পাওয়া যায় তার বেশিরভাগ সরবরাহ হয় বরগুনা থেকে। বরগুনার নদীগুলো থেকে আহরিত ইলিশের স্বাদ পদ্মার ইলিশের চাইতে অনেক বেশী সুস্বাদু। বরগুনা জেলার ইলিশ সাইজেও বড়। একেকটা ইলিশ প্রায় এক কেজির মতো। তেলও হয় প্রচুর। ইলিশ উৎপাদন, স্বাদ, গড়ন সবদিক থেকে বরগুনা এগিয়ে । বরগুনা জেলা ইলিশের ভাণ্ডার। এছাড়া জাতীয় মাছ ইলিশকে বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিং করার পেছনে বরগুনা ভূমিকা সবচেয়ে বেশী। এজন্য বরগুনা জেলা ইলিশের জেলা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বরিশাল বিভাগের প্রত্যেকটা জেলারই ইলিশ উৎপাদনে অবদান আছে। কিন্তু বরিশাল বিভাগের বরগুনা, পটুয়াখালী এবং ভোলা জেলার ইলিশ উৎপাদনে অবদান বেশী।
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিদ্যুৎকেন্দ্র পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র। পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় উপজেলার ধানখালীতে কয়লাভিত্তিক এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের দিক থেকে এটি বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ কেন্দ্র। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে প্রতিদিন ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষকে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দরকে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলায় রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) প্রতিষ্ঠার কাজ প্রক্রিয়াধীন।
পায়রা বন্দর বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের তৃতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়ার একটি সামুদ্রিক বন্দর। এটি বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত। ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামে এর ভিত্তিফলক উন্মোচন করেন। ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট সমুদ্র বন্দরটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
সরকারী ও বেসরকারী উদ্যোগে বরিশাল বিভাগে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চন / শিল্প অঞ্চল। যেমনঃ ভোলা ইকোমিক জোন, আগৈলঝাড়া ইকোনমিক জোন (বরিশাল সদর), চর মেঘনা ইকোনমিক জোন (হিজলা) ।
বরিশাল বিভাগে অন্যান্য বিভাগের তুলনায় শিল্প-কারখানা / প্রাইভেট বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান কম হলেও বর্তমানে বিভিন্ন বৃহৎ বা ভারী শিল্প / ক্ষূদ্র ও মাঝারী শিল্প / বেসরকারী প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। বরিশাল বিভাগে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন এলাকায় শিল্প জোন / শিল্প এরিয়া করার মত সম্ভাবনাময় পতিত ভুমি আছে। সরকারের সু-দৃষ্টি পড়লে বরিশাল বিভাগকেও শিল্প ও অর্থনৈতিক বিভাগ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
আইইএবি এর বরিশাল বিভাগের অধীনস্ত সাংগঠনিক কাঠামোগুলো নিন্মে বর্ণিত হলো। যেমনঃ- ১। বরিশাল জেলা, ২। বরিশাল মহানগর, ৩। পটুয়াখালী জেলা, ৪। ভোলা জেলা, ৫। পিরোজপুর জেলা, ৬। বরগুনা জেলা, ৭। ঝালকাঠি জেলা।
আইইএবি এর বরিশাল বিভাগের জেলা / মহানগর / শিল্প ইউনিটগুলোর এর অধীনস্ত সাংগঠনিক কাঠামোগুলো নিন্মে বর্ণিত হলো। যেমনঃ-
বরিশাল জেলার অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। বরিশাল সদর উপজেলা ২। বানারীপাড়া উপজেলা ৩। বানারীপাড়া পৌরসভা. ৪। বাকেরগঞ্জ উপজেলা ৫। বাকেরগঞ্জ পৌরসভা, ৬। বাবুগঞ্জ উপজেলা ৭। গৌরনদী উপজেলা ৮। গৌরনদী পৌরসভা ৯। হিজলা উপজেলা ১০। মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা ১১। মেহেন্দিগঞ্জ পৌরসভা ১২। আগৈলঝাড়া উপজেলা ১৩। উজিরপুর উপজেলা ১৪। উজিরপুর পৌরসভা ১৫। মুলাদী উপজেলা এবং ১৬। মুলাদী পৌরসভা ।
বরিশাল মহানগর এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। জোন -1 (বরিশাল, বাকেরগঞ্জ, কাউনিয়া) ২। জোন -2 (বিমানবন্দর,মুলাদী) ৩। জোন -3 (কোতোয়ালি, বাবুজং, উজিরপুর) ৪। জোন-4 (গৌরনদী, বানারীপাড়া, আগৈলঝাড়া) এবং ৫। জোন -5 (মেহেন্দিগঞ্জ, হিজলা, কাজিরহাট) ।
পটুয়াখালী জেলা এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। পটুয়াখালী সদর উপজেলা ২। গলাচিপা উপজেলা ৩। দুমকি উপজেলা ৪। মির্জাগঞ্জ উপজেলা ৫। দশমিনা উপজেলা ৬। বাউফল উপজেলা ৭। কলাপাড়া উপজেলা ৮। রাঙ্গাবালী উপজেলা ৯। পটুয়াখালী পৌরসভা ১০। বাউফল পৌরসভা ১১। কলাপাড়া পৌরসভা ১২। গলাচিপা পৌরসভা এবং ১৩। কুয়াকাটা পৌরসভা ।
ভোলা জেলা এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। ভোলা সদর উপজেলা 2. চর ফ্যাসন উপজেলা ৩। মনপুরা উপজেলা ৪। বোরহানউদ্দিন উপজেলা ৫। তজুমদ্দিন উপজেলা ৬। দৌলতখান উপজেলা ৭। লালমোহন উপজেলা ৮। ভোলা পৌরসভা ৯। দৌলতখান পৌরসভা ১১। বোরহানউদ্দিন পৌরসভা ১১। চরফ্যাসন পৌরসভা এবং ১২। লালমোহন পৌরসভা ।
পিরোজপুর জেলা এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। পিরোজপুর সদর উপজেলা ২। জিয়ানগর উপজেলা ৩। মঠবাড়িয়া উপজেলা ৪। ভান্ডারিয়া উপজেলা ৫। কাউখালী উপজেলা ৬। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) উপজেলা ৭। নাজিরপুর উপজেলা ৮। পিরোজপুর পৌরসভা ৯। মঠবাড়িয়া পৌরসভা ১০। স্বরূপকাঠি পৌরসভা এবং ১১। ভান্ডারিয়া পৌরসভা।
বরগুনা জেলা এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। বরগুনা সদর উপজেলা ২। বেতাগী উপজেলা ৩। বামনা উপজেলা ৪। পাথরঘাটা উপজেলা
৫। আমতলী উপজেলা ৬। তালতলী উপজেলা ৭। বরগুনা পৌরসভা ৮। বেতাগী পৌরসভা ৯। আমতলী পৌরসভা ১০। পাথরঘাটা পৌরসভা ।
ঝালকাটি জেলা এর অধীনস্ত আইএবি এর সাংগঠনিক কাঠামো সমুহঃ-
১। ঝালকাঠি সদর উপজেলা ২। নলছিটি উপজেলা ৩। কাঠালিয়া উপজেলা ৪। রাজাপুর উপজেলা ৫। ঝালকাঠি পৌরসভা এবং ৬। নলসিটি পৌরসভা।
Barishal Division, IEAB
The organizational activities of IEAB are being carried out all over Bangladesh through 04 (four) industrial divisions and 10 (ten) general divisions totaling 14 (fourteen) organizational divisions. Among the 10 (ten) General Organizational Divisions of IEAB, Barishal Division is one of the General Organizational Divisions of IEAB.
14 (fourteen) organizational divisions of IEAB have 01 (one) members as incumbents from the National Presidium Council of IEAB. Accordingly, 01 (one) member from National Presidium Council for Barishal division is in charge. The Divisional Committee of Barisal Division has been/will be formed by the presidium members in charge of Barishal Division and councilors selected from 07 (seven) organizational structures of Barishal Division. Among the Councilors there will be a Chief Councilor. The presidium member in charge of Barishal Division will play the role of President of Barishal Divisional Committee and Chief/Principal Councilor of Barishal Division will play the role of General Secretary of Barishal Divisional Committee. The number of members of the Divisional committee of Barishal division is 08 (eight). It is noted that 01 (one) member from the National Steering Committee of IEAB is specially assigned to supervise and accelerate the organizational activities of Barishal Division. In the history of IEAB, Engr. Jahangir Alam Tushar is the first special responsible member for Barishal Division from the National Steering Committee, IEAB.
Barisal Division of IEAB is a very strong division organizationally. Engr. Md. Al Amin Khan Sumon is the first elected / nominated Presidium member from Barisal Division and Engr. Md. Zahirul Islam is the first elected / nominated Chief Councilor from Barisal Division. Engr. Md. Zahirul Islam retired due to personal reasons, then Engr. Md. Fayzul Kabir was elected / nominated as Chief Councilor of Barisal Division. Engr. Md. Zahirul Islam, Rtn. Md. Fayzul Kabir, Engr. Saqur Rajib, Engr. Khaled Bin Mahmud (Rubel), Engr. Md Yeasin Hossain, Mr. Dinesh Halder Prince, Engr. Murad Hossain Soikot are the first elected / nominated Councilors from various structures of Barishal Division in the history of IEAB. Even, in the history of IEAB, the elected / nominated Vice President of IEAB’s Website Content Development Committee (Md. Faizul Kabir) is a proud member of Barisal Division, IEAB.
Barisal Division is one of the eight administrative divisions of Bangladesh. Barisal Division is the seventh administrative division of Bangladesh. It is located in the southwestern part of Bangladesh. The journey of this department started in 1993 with six districts of the southern part of the country. Rivers are spread like nets in different parts of Bangladesh; Barisal division also has a large number of rivers. Brajmohan College is the oldest and traditional higher education institution of Barisal division. It was founded in 1889 by Ashwini Kumar Dutta. Currently Barisal division has two government universities (Barisal University and Patuakhali University of Science and Technology), two private universities (Global University Bangladesh, University of Global Village), two government medical colleges (Sher-e-Bangla Medical College, Patuakhali Medical College) for higher education.), has a Textile Engineering College (Shaheed Abdur-Rab-Sherniabat Textile Engineering College) and an Engineering College (Barisal Engineering College). Also, each district has several colleges and polytechnic institutes for higher education. Just behind Dhaka Division, Barisal Division has one of the highest literacy rates in the country. Bengal Tiger Sher-e-Bangla is native to this Barisal division.
Kuakata beach is the main tourist spot of this division. It is one of the two beaches in South Asia. Where both sunrise and sunset can be seen at sea. Durga Sagar is a beautiful lake in this section, where many visiting birds visit every winter.
Chadmpur district is known as the home of hilsa but Barguna district is also well known as hilsa district. Majority of the total production of hilsa in the country comes from Barguna district. Barguna district is a few steps ahead of Chandpur in hilsa production. For this reason, Barguna district is also now called “Hilsha district”. About one fifth of the country’s hilsa is extracted from Barguna district. Most of the hilsa available throughout the country is supplied from Barguna. The taste of hilsa extracted from the rivers of Barguna is much more delicious than that of Padma. Hilsa of Barguna district is also bigger in size. Each hilsa is about one kilogram. Oil is also plentiful. Barguna is ahead in all aspects of hilsa production, taste, structure. Barguna district is a storehouse of hilsa. Besides, Barguna plays the most important role in global branding of the national fish Hilsa. That is why Barguna district is known as Hilsa district. Every district of Barisal division has contribution in hilsa production. But Barguna, Patuakhali and Bhola districts of Barisal division contribute more to hilsa production.
Payra thermal power plant is the largest power plant in Bangladesh. This coal-based power plant has been constructed at Dhankhali of Kalapara, Patuakhali upazila. It is the largest center in Bangladesh in terms of power generation. This power plant has a daily power generation capacity of 1320 MW. This power plant has been set up to provide uninterrupted power to the people of southern region of Bangladesh and Payra sea port. Establishment of Export Processing Zone (EPZ) is in progress in patuakhali District of Barisal Division.
Payra Port is the third seaport of Bangladesh and one of the South Asian seaports located in Patuakhali district of Bangladesh. It is located in Kalapara upazila of Patuakhali district of Bangladesh. On November 19, 2013, Prime Minister Sheikh Hasina unveiled its foundation stone in Itbaria village of Tiakhali Union. The official launch of the seaport began on August 13, 2016.
Various Economic Zones/Industrial Zones have been developed in Barisal Division by government and private initiatives. For example: Bhola Economic Zone, Agailjhara Economic Zone (Barisal Sadar), Char Meghna Economic Zone (Hijla).
Barisal division has fewer industries / private or non-governmental organizations compared to other divisions, but various large or heavy industries / small and medium industries / non-governmental organizations are currently being established. Barisal division has potential fallow land for making industrial zone / industrial area in various region. It is possible to develop Barisal division as an industrial and economic division if the government sees fit.
The organizational structures under Barisal Division of IEAB are described below. For example: – 1. Barishal District 2. Barishal Metropolitan 3. Patuakhali District 4. Bhola District 5. Pirojpur District 6. Barguna District and 7. Jhalikati District.
The subordinate organizational structures of District / Metropolitan / Industrial Units of Barisal Division of IEAB are described below. For example: –
The organizational structure of IEAB under Barisal district includes: –
- Barishal Sadar Upazila 2. Banaripara Upazila 3. Banaripara Municipality, 4. Bakerganj Upazila, 5. Bakerganj Municipality, 6. Babuganj Upazila, 7. Gaurnadi Upazila, 8. Gaurnadi Municipality 9. Hizla Upazila, 10. Mehendiganj Upazila, 11. Mehendiganj Municipality 12. Agailjhara Upazila, 13. Wazirpur Upazila 14. Wazirpur Municipality 15. Muladi Upazila and 16. Muladi Municipality.
The organizational structure of IEAB under Barisal Metropolitan includes: –
- Zone -1 (Barisal,Bakergonj,Kawnia) 2. Zone -2 (Bimanbandar,Muladi) 3. Zone -3 (Kotowali, Babujong, Wazirpur) 4. Zone -4 (Gournadi,Banaripara, Agailjara) 5. Zone -5 (Mehendigonj,Hizla,Kazirhat)
The organizational structure of IEAB under Patuakhali district includes: –
- Patuakhali Sadar Upazila 2. Galachipa Upazila 3. Dumki Upazila 4. Mirzaganj Upazila 5. Dasmina Upazila 6. Bauphal Upazila 7. Kalapara Upazila 8. Rangabali Upazila 9. Patuakhali Municipality 10. Bauphal Municipality 11. Kalapara Municipality 12. Galachipa Municipality and 13. Kuakata Municipality
The organizational structure of IEAB under Bhola district includes: –
- Bhola Sadar Upazila 2. Char Fasson Upazila 3. Manpura Upazila 4. Burhanuddin Upazila 5. Tazumuddin Upazila 6. Daulatkhan Upazila 7. Lalmohan Upazila 8. Bhola Municipality 9. Daulatkhan Municipality 10. Burhanuddin Municipality 11. Char Fasson Municipality and 12. Lalmohan Municipality.
The organizational structure of IEAB under Pirojpur District includes: –
- Pirojpur Sadar Upazila 2. Zianagar Upazila 3. Mathbaria Upazila 4. Bhandaria Upazila 5. Kawkhali Upazila 6. Nesarabad (Swarupkathi) Upazila 7. Nazirpur Upazila 8. Pirojpur Municipality 9. Mathbaria Municipality. 10. Swarupkathi Municipality and 11. Bhandaria Municipality.
The organizational structure of IEAB under Barguna District includes: –
- Barguna Sadar Upazila 2. Betagi Upazila 3. Bamna Upazila 4. Patharghata Upazila
- Amtali Upazila 6. Taltali Upazila 7. Barguna Municipality 8. Betagi Municipality 9. Amtali Municipality and 10. Patharghata Municipality.
The organizational structure of IEAB under Jhalkati district includes: –
- Jhalokati Sadar Upazila 2. Nalchity Upazila 3. Kathalia Upazila 4. Rajapur Upazila 5. Jhalokati Municipality and 6. Nalcity Municipality.